বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি শনিবার রাতে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। ঝুঁকি বিবেচনায় পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর বিপৎসংকেত এবং চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ও কক্সবাজারকে ৬ নম্বর বিপৎসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক আজ শনিবার রাতে গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নাঙ্গলকোটে গাছচাপায় শ্রমিকের মৃত্যুনাঙ্গলকোটে গাছচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে এরই মধ্যে উপকূলের কিছু জায়গায় বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। ঢাকার দিকেও মেঘ চলে এসেছে। আগামীকাল (রবিবার) দুপুরের পর থেকে উপকূলীয় অঞ্চলে রিমালের প্রভাব শুরু হবে। ঝুঁকি বিবেচনায় পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর বিপৎসংকেত এবং চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ও কক্সবাজারকে ৬ নম্বর বিপৎসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে শনিবার (২৫ মে) রাত ৭টা ১০ মিনিটের পর এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি)।
শুরু হলো ফাইনালের রাত, এফএ কাপে এগিয়ে ম্যানইউশুরু হলো ফাইনালের রাত, এফএ কাপে এগিয়ে ম্যানইউ
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, রিমালের প্রভাবে সারা দেশেই ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাত হবে। ২৪ ঘণ্টায় ৩০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এতে ভূমিধসের সতর্কবার্তা দেওয়া হবে। উপকূলের খুলনা, যশোর, সাতক্ষীরা,পটুয়াখালী, নোয়াখালী, ভোলা, বরিশাল—এসব জেলায় রিমালের সরাসরি প্রভাব থাকবে। এ ছাড়া কুষ্টিয়া, ফেনী, কুমিল্লা, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার- এসব জেলায় বৃষ্টিপাত থাকবে।